এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আওলাদে রাসুল (দ.), আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ তাহের শাহ্ (মাজিআ)। তিনি ত্বরিকতে নবদীক্ষিতদের উদ্দেশ্যে বলেন, তওবা করার কারণে জীবনের সব গুনাহ মাফ হয়ে যায়, কিন্তু পরের হক্বের বিষয়ে মাফ নাই। কারো সম্পদ আত্মসাৎ করা হলে কিংবা কারো প্রতি জুলুম করা হলে, যার পাওনা তাকে ফিরিয়ে দিতে হবে, কিংবা মাফ চেয়ে নিতে হবে। মনে রাখতে হবে যতক্ষণ মজলুম বা পাওনাদার মাফ করে না দেবে ততক্ষণ আল্লাহপাকও ক্ষমা করবেন না। তিনি সবাইকে দ্বীনের খেদমত করার এবং ভ্রান্ত মতবাদ থেকে নিজেকে রক্ষার আহবান জানান।
এতে প্রধান বক্তা ছিলেন-আওলাদে রাসুল (দ.) পীরে বাঙ্গাল আল্লামা সৈয়্যদ মুহাম্মদ সাবির শাহ (মাদ্দাজিল্লুহুল আলী)। বিশেষ বক্তা ছিলেন আওলাদে রাসুল (দ.) সাহেবজাদা সৈয়্যদ মুহাম্মদ কাশেম শাহ (মাদ্দাজিল্লুহুল আলী)।
ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ এমপির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উদ্বোধক ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। বিশেষ অতিথি ছিলেন হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এস এম রাশেদুল আলম, আনজুমান-এ রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, শায়খুল হাদিস আল্লামা সোলাইমান আনছারী, শায়খুল হাদীস আল্লামা কাজী মঈনুদ্দিন আশরাফী, মুহাদ্দিস আল্লামা আশরাফুজ্জামান আলকাদেরী, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের চেয়ারম্যান পেয়ার মুহাম্মদ, যুগ্ম মহাসচিব-এডভোকেট মোছাহেব উদ্দীন বখতেয়ার, গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় অর্থ সচিব মুহাম্মদ কমর উদ্দীন সবুর, মহানগর গাউসিয়া কমিটির সভাপতি তসকির আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, জমির হোসেন, এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, কামরুল ইসলাম চৌধুরী, আহসান হাবীব চৌধুরী হাসান, অধ্যাপক সৈয়দ জালাল উদ্দীন আযহারী, অধ্যক্ষ আবু তালেব বেলাল, আল্লামা আবুল কাশেম মুহাম্মদ ফজলুল হক, অধ্যাপক জসিম উদ্দীন আযহারী, অধ্যক্ষ আল্লামা মুহাম্মদ তৈয়ব আলী।